১৯৪১ সালে একাধারে ৭দিন বৃষ্টি হয়েছিল, তখন পবিত্র কাবা শরীফ ৬ফুট পানিতে ডুবে গিয়েছিল। সে সময় কাবা শরীফ পানিতে ডুবে...
বিস্তারিতরাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপেক্ষা করছিলেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর নির্দেশের জন্য আর আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু অপেক্ষা করছিলেন তার প্রানাধিক প্রিয় বন্ধু, নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য। আল্লাহর নির্দেশ আসা মাত্রই বেড়িয়ে পড়লেন রাসূলুল্লাহ; প্রথমে গেলে আবু বকরের বাড়িতে, আবু বকর বুঝে গেলেন ঘটনা, কালক্ষেপণ না করে বেড়িয়ে পড়লেন…
বলছিলাম হিজরতের কথা। অনুমানভিত্তিক বলা হয় এটি মক্কার সেই স্থান যেখানে আবু বকর সিদ্দিক রাযিয়াল্লাহু আনহু বসবাস করতেন। এখান থেকেই রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রিয় বন্ধু ও সাহবী আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু কে সঙ্গে নিয়ে হিজরত করেন মদীনার উদ্দেশ্যে।
ছবির এই স্থানটা যেন এক টাইম মেশিন। এখানে দাড়ালেই ইতিহাসের বইয়ের শব্দগুলো ছবিতে পরিনত হয়। হিজরতের দৃশ্যগুলো অবলিলায় চোখের সামনে একের পর এক ভেসে উঠতে থাকে। আল্লাহর আদেশ আর তার রাসূল ও প্রিয় বান্দাদের তাকওয়া, ইখলাস ও রবের উপর আস্থার ঘটনাগুলো এক আজিব ধরনের শিহরন জাগায়, ঈমান জাগানিয়া শিহরণ।
কাবার মালিক আমাদের রবের কাছে ফরিয়াদ, দুনিয়ার হায়াতেই আমাদেরকে এমন প্রস্তুত করে নিন যেন আপনার ঐ সব বান্দাদের মতো আমরাও দুনিয়াতেই আপনার উপর সন্তুষ্ট থাকতে পারি, আর আপনিও আমাদের উপর সন্তুষ্ট হয়ে যান। আমিন।
বর্তমানে এটি মক্কা টাওয়ার এর হোটেল ব্লক। কর্তৃপক্ষ আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু এর সেই স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে উক্ত ব্লকের চতুর্থ তলায় একটি মাসজিদের ব্যবস্থা রেখেছেন। তার ঠিক উপরেই মানে পঞ্চম তলাতেও মহিলাদের জন্য আরেকটি মাসজিদ যার নাম মাসজিদে আবু বকর লিন-নিসা। মাসজিদুল হারামের গেট নাম্বার ৮৪ থেকে ৮৮ বরাবর সামনেই এই হোটেল ব্লক এবং মাসজিদ।
আপনার উমরাহ বা হজের সফরে এখানে এক ওয়াক্তের সলাত আদায় করতে পারেন। প্রতিটি সফরেই আমরাও রহমানের অতিথির খেদমতে এখানেও তাদের সঙ্গ দেওয়ার নিয়ত রাখি। এখানে সলাত আদায় অবশ্যই কোন ফজিলতের উদ্দেশ্যে নয় বরং স্মৃতিময় আবেগে। এই মাসজিদটি মাসজিদুল হারামের অংশ না হলেও হারাম এলাকায় হওয়াই আপনি হারামে সলাত আদায়ের সওয়াব পেতে পারেন আশা করি। তবে সম্ভব হলে রেগুলার সরাসরি মাসজিদুল হারামে যাওয়াই নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম।
আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করেন, তার সম্মানিত মেহমান হওয়ার তাওফিক দান করেন। বায়তুল্লার মুসাফির ও রহমানের অতিথি হিসাবে আমাদেরকে আদাব বজায় রাখার ও ফায়দা নেওয়ার তাওফিকে বারাকাহ দান করেন। আমিন ইয়া রব্বুল আলামিন।
১৯৪১ সালে একাধারে ৭দিন বৃষ্টি হয়েছিল, তখন পবিত্র কাবা শরীফ ৬ফুট পানিতে ডুবে গিয়েছিল। সে সময় কাবা শরীফ পানিতে ডুবে...
বিস্তারিতইসলামের মূল পঞ্চ ভিত্তির অন্যতম পবিত্র হজ্জ। হজ্জ সামর্থবানদের প্রতি আল্লাহ তাআলার বিশেষ বিধান। হজ্জ পালনের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলার...
বিস্তারিতমুসলিম উম্মাহর ছোট-বড় সবাই তালবিয়ার সাথে পরিচিত। হজ্বের মাস আসলে মসজিদের আলোচনা, বিভিন্ন কোর্স এবং বর্তমানে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় তালবিয়ার...
বিস্তারিতমাসজিদ আল্লাহর ঘর। আভিধানিকভাবে এর অর্থ সিজদার স্থান যা অন্তত পবিত্র। সব মাসজিদই আল্লাহর মালিকানায় তবে এর মাঝেও কয়েকটি মাসজিদ...
বিস্তারিতরাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপেক্ষা করছিলেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর নির্দেশের জন্য আর আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু অপেক্ষা করছিলেন তার...
বিস্তারিত